দীর্ঘ ২৫ বছর কানাডায় থাকাকালিন সেখানকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজে লেখাপড়া করেছি। তাছাড়াও বিশ্বের প্রায় ৩৫টি দেশে ভিজিট করেছি। এই দেশ ভ্রমন আমাকে দিয়েছে অফুরন্ত অভিজ্ঞতা, কিভাবে বিদেশে মানুষ যায়, খায়, ঘুমায় এবং কাজ করে। বাংলাদেশ থেকে বিদেশে যাওয়াটা আসলে কোন সময়ই তেমন কারো জন্য খুব সহজভাবে হয়নি।যখন বিভিন্ন মাধ্যম হতে জানতে পারি বাংলাদেশ থেকে বিদেশে স্টুডেন্ট ভিসা, ভিজিট ভিসা ও ওয়ার্ক পারমিট-এ বিদেশে যাওয়া নিয়ে দালাল বা কিছু এজেন্সির দ্বারা মানুষ প্রতারিত হচ্ছে, টাকা হারাচ্ছে সময় হারাচ্ছে; হচ্ছে নানাবিধ হয়রানির শিকার, তখনই বাংলাদেশে অত্যন্ত সৎ ও সঠিকভাবে বিদেশে যাবার ব্যাপারে সহযোগিতা করার জন্য আমি ২০১৮ সালের শেষের দিকে এচিভ কানাডা নামক সংস্থাটি আরম্ভ করি ঢাকার বনানীতে।একজন কানাডিয়ান নাগরিক হিসেবে এই জাতীয় ব্যবসা যে মোটামুটি কঠিন তা আমি টের পেয়েছি। কিন্তু ইতোমধ্যে এচিভ কানাডা থেকে বহু লোক আমরা কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা, লন্ডন, দুবাই, মালয়েশিয়া এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পাঠিয়েছি।সর্বপরি একটি কথা আপনাদেরকে বলার জন্য এই লেখা আর সেটা হল, কেন বিদেশে যাবেন? কিভাবে বিদেশে যাবেন? আপনি কোন দেশের জন্য এখন প্রস্তুত? এসব প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে পাবার জন্য এচিভ কানাডায় যোগাযোগ করতে পারেন। এচিভ কানাডা থেকে সুনামের সাথে ২০১৮ সাল থেকে কানাডা ছাড়াও আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, মালেয়শিয়া, দুবাইসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আমরা ক্যারিয়ার প্রতিষ্ঠাও স্কলারশীপে অনেক শিক্ষার্থীকে পাঠিয়েছি। এচিভ কানাডা আপনার জন্য একটি নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান হিসাবে ভাবতে পারেন। বিদেশে যাওয়ার পাশাপাশি বিদেশে যাওয়া সম্পর্কিত যে কোন পরামর্শের জন্যও আমাদের কাছে আসতে পারেন, কিভাবে বিদেশে যাবেন, কোন দেশে যাওয়া ঠিক হবে, কোন দেশে কি ধরনের কাজ ও পড়ালেখার সুযোগ রয়েছে এ বিষয়ে যে কোন পরামর্শের জন্য আমরা এচিভ কানাডা সদা সর্বদা আছি আপনার পাশে। ভাল থাকুন অন্যকে ভালো রাখুন।